Exclusive লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Exclusive লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ১৯ জুন, ২০২৪

ছন্দে সুরে সকল জেলার নাম

(জানিনা কে লিখেছেন,লিখার জন্য তাকে ধন্যবাদ)


ছন্দে সুরে বলছি আমি সকল(৬৪)জেলার নাম
তাল মেলাতে সবার আগে আসলো কুড়িগ্রাম।
প্রধান জেলা ঢাকা থেকে একটুখানি দূর
এক জেলার নাম নরসিংদী আর একটা গাজীপুর ।
জয়পুরহাট ও লালমনিরহাট দুইটা জেলার নাম
রাজশাহীর নাম উজ্জ্বল করছে মিষ্টি স্বাদের আম।
পাহাড় ঘেরা বান্দরবান ও সিলেট খাগড়াছড়ি
ময়মনসিংহের কিশোরগঞ্জে এই অধমের বাড়ি ।
নেত্রকোনা সুনামগঞ্জে আছে ধানের মাঠ
সুন্দর বনের কাছে আছে খুলনা বাগেরহাট ।
ভোলা এবং বরিশালে আছি অনেক নদী
পাবনায় আছে পাগলা গারদ বগুড়াতে দধি ।
পাশাপাশি দুইটা জেলা টাঙ্গাইল জামালপুর
আরো দুইটা জেলা হল কুষ্টিয়া যশোর ।
মনের মত একটা জেলা নাম তার মাগুরা
দন্তন্য তে নারায়ণগঞ্জ নাটোর ও নওগাঁ ।
দন্তন্য তে আরো চারটি জেলা বলতে পারি
নবাবগঞ্জ ও নোয়াখালী নড়াইল নীলফামারী ‌।
গঞ্জ দিয়া মানিকগঞ্জ হয় আরো মুন্সিগঞ্জ
গোপালগঞ্জ হয় হবিগঞ্জ হয় আরো সিরাজগঞ্জ ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও কিন্তু গঞ্জ দিয়া ভাই
এদের ছাড়া বাংলাদেশে আর কোন গঞ্জ নাই ।
রংপুর এবং রাঙ্গামাটির নামটা রঙে রাঙা
নামের জন্য আরও সুন্দর চাঁদপুর চুয়াডাঙ্গা ‌।
কক্সবাজার নামের জেলা আছে সাগর পাড়ে
পঞ্চগড়টা পড়ছে বন্ধু দেশের এক কিনারে ।
ফেনী জেলার নামটা মাত্র দুইটা অক্ষর দিয়া
সবচেয়ে বেশি অক্ষর লাগে লিখতে বি-বাড়িয়া ।
ছয়টা অক্ষর লিখতে লাগে মৌলভীবাজার
এদিক থেকে শরীয়তপুর সমান তাহার ।
শেষের দিকে এসে দেখি বসছে পুরের মেলা
নামের শেষে পুর লাগানো অনেকগুলো জেলা ।
পুর দিয়ে ভাই শেরপুর আছে আছে পিরোজপুর
মেহেরপুর ও মাদারীপুর আরো দিনাজপুর।
ফরিদপুর ও লক্ষিপুর এই দুই টা জেলার সাথে
পুরের পালা শেষ করিয়া গেলাম বরগুনাতে ।
আসার পথে কুমিল্লা ও ঝালকাঠি সহ
ঘুরে এলাম রাজবাড়ী তার সঙ্গে ঝিনাইদহ ‌।
গাইবান্ধার নাম বাদে থাকে আর মাত্র এক হালি
তাদের মধ্যে একটা জেলার নাম পটুয়াখালী ।
এখন শুধু বাকি আছে তিনটা জেলার নাম
এদের মধ্যে একটা জায়গা হইল চট্টগ্রাম ‌।
সাতক্ষীরায় আর ঠাকুরগাঁয়ে হইল এই গান শেষ
এদের নিয়েই গড়া আমার সোনার বাংলাদেশ ।

বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এদিন জাতি মহান মুক্তিযুদ্ধে ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডের শিকার তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য চক্রান্ত করে। বিজয়ের মাত্র দুইদিন আগে এই দিনে দেশকে মেধাশূন্য করার পূর্বপরিকল্পনা নিয়ে ঘর থেকে তুলে নিয়ে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় বাঙালি জাতির সেরা শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবীসহ দেশের বরেণ্য কৃতী সন্তানদের।
 
 

খুনিদের মূল লক্ষ্য ছিল লড়াকু বাঙালি জাতি স্বাধীনতা অর্জন করলেও যেন বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু, দুর্বল ও দিকনির্দেশনাহীন হয়ে পড়ে। মেধা ও নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়লে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে পৃথিবীতে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না-এমন নীলনকশা বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই হায়েনারা বুদ্ধিজীবী হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল এই দিনে। ডিসেম্বরের ১০ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত সে তালিকা ধরে বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘৃণ্যতম অপকর্মটি করে এই ঘাতক চক্র।

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে রয়েছেন, অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, ডা.আলিম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনিরুজ্জামান, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজ উদ্দিন হোসেন, শহীদুল্লাহ কায়সার, অধ্যাপক জিসি দেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী,অধ্যাপক গিয়াস উদ্দিন,অধ্যাপক আনোয়ার পাশা,অধ্যাপক রশীদুল হাসান, ড.আবুল খায়ের,ড.মুর্তজা,সাংবাদিক খন্দকার আবু তাহের, নিজামউদ্দিন আহমেদ, এসএ মান্নান (লাডু ভাই), এ এন এম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক, সেলিনা পারভিনসহ আরো অনেকে। 


সোমবার, ৮ মার্চ, ২০২১

Happy women's day 2021

 


The theme of 2021 is Let's all choose to challenge. “We can all choose to challenge and call out gender bias and inequality. We can all choose to seek out and celebrate women's achievements.

সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

আজ ১৪ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের একের পর এক হত্যা করে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর আলবদর রাজাকাররা। শিক্ষক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, সাংবাদিক বেছে বেছে জাতির মেধাবী সন্তানদের হত্যা করে বর্বর কায়দায়। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের তখন চূড়ান্ত পর্যায়। তখনই ১০ থেকে ১৪ই ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিকল্পিতভাবে তালিকা ধরে বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘৃণ্যতম অপকর্মটি করে ঘাতক চক্র।


তাদের উদ্দেশ্য ছিল বিজয়ী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করে দেয়া যাতে ভবিষ্যতে আর মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। এ সময় সান্ধ্য আইনের মধ্যে রাতের আঁধারে তালিকাভুক্ত বুদ্ধিজীবীদের বাসা থেকে অপহরণ করে চোখ বেঁধে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে নিয়ে গুলি করে ও বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

১৪ই ডিসেম্বর চারদিকে যখন পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের রব, ঠিক তখনই পাকিস্তানি ঘাতকরা মুনীর চৌধুরী, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, সন্তোষ ভট্টাচার্য, শহীদুল্লাহ কায়সার, সিরাজুদ্দিন হোসেন, আবুল খায়ের, গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, মনিরুজ্জামান, আনোয়ার পাশা, নিজাম উদ্দিন আহমেদ, রশিদুল হাসান, সিরাজুল হক খান, ডা. আলীম উদ্দিন, ডা. ফজলে রাব্বি, নাজমুল হক, খন্দকার আবু তালেব, ডা. আমির উদ্দিন, সাইদুল হাসান প্রমুখ বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। এ ছাড়া অনেক বুদ্ধিজীবীকে তুলে নিয়ে যায়। যাদের আজ পর্যন্ত কোনো খোঁজ মেলেনি।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সকল শহীদদের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা 

মুক্তির মন্দির সোপান তলে
কত প্রাণ হলো বলিদান, লেখা আছে অশ্রুজলে৷