মা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
মা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
রবিবার, ১০ মে, ২০২০
বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৭
ওমা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো
কাজী নজরুল ইসলাম
ওমা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো
আমি কেন অন্ধ মাগো দেখি শুধু কালো॥
মা সর্বলোকে শক্তি ফিরিস নাচি
ওমা আমি কেন পঙ্গু হয়ে আছি
ওমা ছেলে কেন মন্দ হল জননী যার ভালো॥
তুই নিত্য মহা প্রসাদ বিলাস কৃপার দুয়ার খুলি
চির শুন্য রইল কেন আমার ভিক্ষা ঝুলি।
বিন্দু বারি পেলাম না মা সিন্ধুজলে রয়ে
মা ও তোর চোখের কাছে পড়ে আছি চোখের বালি হয়ে
মোর জীবন্মৃত এই দেহে মা চিতার আগুন জ্বালো॥
ওমা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো
আমি কেন অন্ধ মাগো দেখি শুধু কালো॥
মা সর্বলোকে শক্তি ফিরিস নাচি
ওমা আমি কেন পঙ্গু হয়ে আছি
ওমা ছেলে কেন মন্দ হল জননী যার ভালো॥
তুই নিত্য মহা প্রসাদ বিলাস কৃপার দুয়ার খুলি
চির শুন্য রইল কেন আমার ভিক্ষা ঝুলি।
বিন্দু বারি পেলাম না মা সিন্ধুজলে রয়ে
মা ও তোর চোখের কাছে পড়ে আছি চোখের বালি হয়ে
মোর জীবন্মৃত এই দেহে মা চিতার আগুন জ্বালো॥
মাগো মা ওগো মা আমারে বানাইলি তুই
শিল্পীঃ মোঃ খুরশিদ আলম
ছায়াছবি: সমাধি
বছরঃ ১৯৭৮
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।।
আমি দুনিয়া ছাড়ি যেতে পারি
তোকে আমি ছাড়বো না
ওমা তোকে আমি ছাড়বো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।
জন্ম নিলাম তোবই কোলে
স্নেহ মায়ায় রাখলি আমায় বুকে তুলে
মা…………গো………… মা
জন্ম নিলাম তোবই কোলে
স্নেহ মায়ায় রাখলি আমায় বুকে তুলে
তোকে কাছে পেলে যাই যে ভুলে
মনের যত যন্ত্রনা
আমার মনের যত যন্ত্রনা
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা
পারবি না তুই ফাঁকি দিতে
যেখানে যাস হবে আমায় সংগে নিতে
মা…………গো………… মা
পারবি না তুই ফাঁকি দিতে
যেখানে যাস হবে আমায় সংগে নিতে
আমি তোর পাশে ঠাই যদি পাই
মরনেরে ভয় করবো না।
আমি মরনে ভয় করবো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।।
আমি দুনিয়া ছাড়ি যেতে পারি
তোকে আমি ছাড়বো না
ওমা তোকে আমি ছাড়বো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।
ছায়াছবি: সমাধি
বছরঃ ১৯৭৮
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।।
আমি দুনিয়া ছাড়ি যেতে পারি
তোকে আমি ছাড়বো না
ওমা তোকে আমি ছাড়বো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।
জন্ম নিলাম তোবই কোলে
স্নেহ মায়ায় রাখলি আমায় বুকে তুলে
মা…………গো………… মা
জন্ম নিলাম তোবই কোলে
স্নেহ মায়ায় রাখলি আমায় বুকে তুলে
তোকে কাছে পেলে যাই যে ভুলে
মনের যত যন্ত্রনা
আমার মনের যত যন্ত্রনা
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা
পারবি না তুই ফাঁকি দিতে
যেখানে যাস হবে আমায় সংগে নিতে
মা…………গো………… মা
পারবি না তুই ফাঁকি দিতে
যেখানে যাস হবে আমায় সংগে নিতে
আমি তোর পাশে ঠাই যদি পাই
মরনেরে ভয় করবো না।
আমি মরনে ভয় করবো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।।
আমি দুনিয়া ছাড়ি যেতে পারি
তোকে আমি ছাড়বো না
ওমা তোকে আমি ছাড়বো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।
বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
মা
শিল্পীঃ সুমন হাফিজ
অ্যালবামঃ এলোমেলো
সুরকারঃ সুমন হাফিজ
গীতিকারঃ কাঙ্ক্ষিতা সাইকী
শহর ছেড়ে অনেক দুরে
অজানা এক গাঁয়ের পথে
মা নামের এক ছোট্ট কথা
হারিয়ে গেছে কুটির ঘরে
আজো কেন খুঁজি তাঁরে
সেই কুটিরের অন্ধকারে ।
পথ চেয়ে হায় থাকতো সে যে
সেই সে ভিক্ষারিনীর বেশে
দেইনি দেখা কইনি কথা
ডাকি নি মা ভালবেসে
কিসের মায়ায় কোন ছলনায়
দিলাম পাড়ি কোন বিদেশে ।
আজ সে মায়ার জাল কেটেছে
নি:শ্ব আমি সব হারিয়ে
তাইতো এলাম তাঁরি খোঁজে
তাঁর সে ভাঙা কুটির দ্বারে
আজ কেন কেউ জেগে নেই
তাঁরি মতন পথটি চেয়ে ।
মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট, ২০১৬
কোথায় ছিলাম আমি
--কাজী নজরুল ইসলাম
মা গো! আমায় বল্তে পারিস কোথায় ছিলাম আমি-
কোন্ না-জানা দেশ থেকে তোর কোলে এলাম নামি?
আমি যখন আসিনি, মা তুই কি আঁখি মেলে
চাঁদকে বুঝি বল্তিস-ঐ ঘর-ছাড়া মোর ছেলে?
শুকতারাকে বল্তিস কি, আয় রে নেমে আয়-
তোর রূপ যে মায়ের কোলে বেশি শোভা পায়।
কাজলা দিঘির নাইতে গিয়ে পদ্মফুলের মুখে
দেখ্তিস কি আমার ছায়া, উঠ্ত কাঁদন বুকে?গাঙে যখন বান আস্ত, জান্ত না মা কেউ-
তোর বুকে কি আসতাম আমি হয়ে স্নেহের ঢেউ?
অবেলার ডাক
– কাজী নজরুল ইসলাম
অনেক ক’রে বাসতে ভালো পারিনি মা তখন যারে,
আজ অবেলায় তারেই মনে পড়ছে কেন বারে বারে।।
আজ মনে হয় রোজ রাতে সে ঘুম পাড়াত নয়ন চুমে,
চুমুর পরে চুম দিয়ে ফের হান্তে আঘাত ভোরের ঘুমে।
ভাব্তুম তখন এ কোন্ বালাই!
কর্ত এ প্রাণ পালাই পালাই।
আজ সে কথা মনে হ’য়ে ভাসি অঝোর নয়ন-ঝরে।
অভাগিনীর সে গরব আজ ধূলায় লুটায় ব্যথার ভারে।।
তর”ণ তাহার ভরাট বুকের উপ্চে-পড়া আদর সোহাগ
হেলায় দু’পায় দ’লেছি মা, আজ কেন হায় তার অনুরাগ?
এই চরণ সে বক্ষে চেপে
চুমেছে, আর দু’চোখ ছেপে
জল ঝ’রেছে, তখনো মা কইনি কথা অহঙ্কারে,
এম্নি দার”ণ হতাদরে ক’রেছি মা, বিদায় তারে।।
দেখেওছিলাম বুক-ভরা তার অনাদরের আঘাত-কাঁটা,
দ্বার হ’তে সে গেছে দ্বারে খেয়ে সবার লাথি-ঝাটা।
ভেবেছিলাম আমার কাছে
তার দরদের শানি- আছে,
আমিও গো মা ফিরিয়ে দিলাম চিন্তে নেরে দেবতারে।
ভিক্ষুবেশে এসেছিল রাজাধিরাজ দাসীর দ্বারে।।
পথ ভুলে সে এসেছিল সে মোর সাধের রাজ-ভিখারী,
মাগো আমি ভিখারিনী, আমি কি তাঁয় চিন্তে পারি?
তাই মাগো তাঁর পূজার ডালা
নিইনি, নিইনি মণির মালা,
দেব্তা আমার নিজে আমায় পূজল ষোড়শ-উপচারে।
পূজারীকে চিন্লাম না মা পূজা-ধূমের অন্ধকারে।।
আমায় চাওয়াই শেষ চাওয়া তার মাগো আমি তা কি জানি?
ধরায় শুধু রইল ধরা রাজ-অতিথির বিদায়-বাণী।
ওরে আমার ভালোবাসা!
কোথায় বেঁধেছিলি বাসা
যখন আমার রাজা এসে দাঁড়িয়েছিল এই দুয়ারে?
নিঃশ্বসিয়া উঠছে ধরা, ‘নেই রে সে নেই, খুঁজিস কারে!’
সে যে পথের চির-পথিক, তার কি সহে ঘরের মায়া?
দূর হ’তে মা দূরন-রে ডাকে তাকে পথের ছায়া।
মাঠের পারে বনের মাঝে
চপল তাহার নূপুর বাজে,
ফুলের সাথে ফুটে বেড়ায়, মেঘের সাথে যায় পাহাড়ে,
ধরা দিয়েও দেয় না ধরা জানি না সে চায় কাহারে?
মাগো আমায় শক্তি কোথায় পথ-পাগলে ধ’রে রাখার?
তার তরে নয় ভালোবাসা সন্ধ্যা-প্রদীপ ঘরে ডাকার।
তাই মা আমার বুকের কবাট
খুলতে নারল তার করাঘাত,
এ মন তখন কেমন যেন বাসত ভালো আর কাহারে,
আমিই দূরে ঠেলে দিলাম অভিমানী ঘর-হারারে।।
সোহাগে সে ধ’রতে যেত নিবিড় ক’রে বক্ষে চেপে,
হতভাগী পারিয়ে যেতাম ভয়ে এ বুক উঠ্ত কেঁপে।
রাজ ভিখারীর আঁখির কালো,
দূরে থেকেই লাগ্ত ভালো,
আসলে কাছে ক্ষুধিত তার দীঘল চাওয়া অশ্র”-ভারে।
ব্যথায় কেমন মুষড়ে যেতাম, সুর হারাতাম মনে তরে।।
আজ কেন মা তারই মতন আমারো এই বুকের ক্ষুধা
চায় শুধু সেই হেলায় হারা আদর-সোহাগ পরশ-সুধা,
আজ মনে হয় তাঁর সে বুকে
এ মুখ চেপে নিবিড় সুখে
গভীর দুখের কাঁদন কেঁদে শেষ ক’রে দিই এ আমারে!
যায় না কি মা আমার কাঁদন তাঁহার দেশের কানন-পারে?
আজ বুঝেছি এ-জনমের আমার নিখিল শানি–আরাম
চুরি ক’রে পালিয়ে গেছে চোরের রাজা সেই প্রাণারাম।
হে বসনে-র রাজা আমার!
নাও এসে মোর হার-মানা-হারা!
আজ যে আমার বুক ফেটে যায় আর্তনাদের হাহাকারে,
দেখে যাও আজ সেই পাষাণী কেমন ক’রে কাঁদতে পারে!
তোমার কথাই সত্য হ’ল পাষাণ ফেটেও রক্ত বহে,
দাবাললের দার”ণ দাহ তুষার-গিরি আজকে দহে।
জাগল বুকে ভীষণ জোয়ার,
ভাঙল আগল ভাঙল দুয়ার
মূকের বুকে দেব্তা এলেন মুখর মুখে ভীম পাথারে।
বুক ফেটেছে মুখ ফুটেছে-মাগো মানা ক’র্ছ কারে?
স্বর্গ আমার গেছে পুড়ে তারই চ’লে যাওয়ার সাথে,
এখন আমার একার বাসার দোসরহীন এই দুঃখ-রাতে।
ঘুম ভাঙাতে আস্বে না সে
ভোর না হ’তেই শিয়র-পাশে,
আস্বে না আর গভীর রাতে চুম-চুরির অভিসারে,
কাঁদাবে ফিরে তাঁহার সাথী ঝড়ের রাতি বনের পারে।
আজ পেলে তাঁয় হুম্ড়ি খেয়ে প’ড়তুম মাগো যুগল পদে,
বুকে ধ’রে পদ-কোকনদ স্নান করাতাম আঁখির হ্রদে।
ব’সতে দিতাম আধেক আঁচল,
সজল চোখের চোখ-ভরা জল-
ভেজা কাজল মুছতাম তার চোখে মুখে অধর-ধারে,
আকুল কেশে পা মুছাতাম বেঁধে বাহুর কারাগারে।
দেখ্তে মাগো তখন তোমার রাক্ষুসী এই সর্বনাশী,
মুখ থুয়ে তাঁর উদার বুকে ব’লত,‘ আমি ভালোবাসি!’
ব’ল্তে গিয়ে সুখ-শরমে
লাল হ’য়ে গাল উঠত ঘেমে,
বুক হ’তে মুখ আস্ত নেমে লুটিয়ে যখন কোল-কিনারে,
দেখ্তুম মাগো তখন কেমন মান ক’রে সে থাক্তে পারে!
এম্নি এখন কতই আমা ভালোবাসার তৃষ্ণা জাগে
তাঁর ওপর মা অভিমানে, ব্যাথায়, রাগে, অনুরাগে।
চোখের জলের ঋণী ক’রে,
সে গেছে কোন্ দ্বীপান-রে?
সে বুঝি মা সাত সমুদ্দুর তের নদীর সুদূরপারে?
ঝড়ের হাওয়া সেও বুঝি মা সে দূর-দেশে যেতে নারে?
তারে আমি ভালোবাসি সে যদি তা পায় মা খবর,
চৌচির হ’য়ে প’ড়বে ফেটে আনন্দে মা তাহার কবর।
চীৎকারে তার উঠবে কেঁপে
ধরার সাগর অশ্র” ছেপে,
উঠবে ক্ষেপে অগ্নি-গিরি সেই পাগলের হুহুঙ্কারে,
ভূধর সাগর আকাশ বাতাস ঘুর্ণি নেচে ঘিরবে তারে।
ছি, মা! তুমি ডুকরে কেন উঠছ কেঁদে অমন ক’রে?
তার চেয়ে মা তারই কোনো শোনা-কথা শুনাও মোরে!
শুনতে শুনতে তোমার কোলে
ঘুমিয়ে পড়ি। – ও কে খোলে
দুয়ার ওমা? ঝড় বুঝি মা তারই মতো ধাক্কা মারে?
ঝোড়ো হওয়া! ঝোড়ো হাওয়া! বন্ধু তোমার সাগর পারে!
সে কি হেথায় আসতে পারে আমি যেথায় আছি বেঁচে,
যে দেশে নেই আমার ছায়া এবার সে সেই দেশে গেছে!
তবু কেন থাকি’ থাকি’,
ইচ্ছা করে তারেই ডাকি!
যে কথা মোর রইল বাকী হায় যে কথা শুনাই কারে?
মাগো আমার প্রাণের কাঁদন আছড়ে মরে বুকের দ্বারে!
যাই তবে মা! দেকা হ’লে আমার কথা ব’লো তারে-
রাজার পূজা-সে কি কভু ভিখারিনী ঠেলতে পারে?
মাগো আমি জানি জানি,
আসবে আবার অভিমানী
খুঁজতে আমায় গভীর রাতে এই আমাদের কুটীর-দ্বারে,
ব’লো তখন খুঁজতে তারেই হারিয়ে গেছি অন্ধকারে!
----------------------------------------------------------
সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৬
আম্মাজান আম্মাজান
আম্মাজান আম্মাজান
চোখের মনি আম্মাজান ।
বুকের ধ্বনি আম্মাজান ,
প্রাণের খনি আম্মাজান ।
আম্মাজান আম্মাজান
আপনি বড়ই মেহেরবান ,
জন্ম দিয়াছেন আমায় ,
আপনার দুগ্ধ করছি পান ।
সবার আগে আমি আমার
আম্মাজান রে চিনি রে আম্মাজানরে চিনি ।
সালাম তারে আম্মাজানরে গড়িয়াছেন যিনি ।
পাক পবিত্র মাটি দিয়া গড়া দেহ খান
আম্মাজান আম্মাজান আম্মাজান.....
Click Here To Hear This Song
চোখের মনি আম্মাজান ।
বুকের ধ্বনি আম্মাজান ,
প্রাণের খনি আম্মাজান ।
আম্মাজান আম্মাজান
আপনি বড়ই মেহেরবান ,
জন্ম দিয়াছেন আমায় ,
আপনার দুগ্ধ করছি পান ।
সবার আগে আমি আমার
আম্মাজান রে চিনি রে আম্মাজানরে চিনি ।
সালাম তারে আম্মাজানরে গড়িয়াছেন যিনি ।
পাক পবিত্র মাটি দিয়া গড়া দেহ খান
আম্মাজান আম্মাজান আম্মাজান.....
Click Here To Hear This Song
মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৬
মা আমার মা
শিল্পীঃ ম্যালেঞ্জ
গীতিকারঃ সেইন্ট আখুঞ্জি
ঘুম পাড়ানিয়া গান আর কেউ গায় না
আর কোন মুখে তার ছায়া দেখা যায় না
তার কোলে লুকনো আদর কোথাও পাবো না
চোখ বুজলেই দেখি তাকে
সে তো আমার মা
মা আমার মা।
কোন জগতে দেখলে তোমায়
ভুলে যাই ভুলে যাই সব যাতনা
মা আমার মা।
দূর দেশেতে ডুবে থাকি কত ব্যস্ততায়
তবু মন পড়ে থাকে তোমার মমতায়
তুমি ভাব পাগল আমি খোজ রাখি না
শুধু জেনে নিও প্রতিক্ষণ তোমায় খুজি মা
মা আমার মা।
কোন জগতে দেখলে তোমায়
ভুলে যাই ভুলে যাই সব যাতনা
মা আমার মা।
একা ঘরে বসে ভাবি মায়ের হাসি
তবু মন ভাবে নাকি হয় অভিলাষি
কেউ জানে না কাঁদি একা কেউ বোঝে না
এই গানে সব ভালবাসা তোমায় দিলাম মা
মা আমার মা।
কোন জগতে দেখলে তোমায়
ভুলে যাই ভুলে যাই সব যাতনা
মা আমার মা।
গীতিকারঃ সেইন্ট আখুঞ্জি
ঘুম পাড়ানিয়া গান আর কেউ গায় না
আর কোন মুখে তার ছায়া দেখা যায় না
তার কোলে লুকনো আদর কোথাও পাবো না
চোখ বুজলেই দেখি তাকে
সে তো আমার মা
মা আমার মা।
কোন জগতে দেখলে তোমায়
ভুলে যাই ভুলে যাই সব যাতনা
মা আমার মা।
দূর দেশেতে ডুবে থাকি কত ব্যস্ততায়
তবু মন পড়ে থাকে তোমার মমতায়
তুমি ভাব পাগল আমি খোজ রাখি না
শুধু জেনে নিও প্রতিক্ষণ তোমায় খুজি মা
মা আমার মা।
কোন জগতে দেখলে তোমায়
ভুলে যাই ভুলে যাই সব যাতনা
মা আমার মা।
একা ঘরে বসে ভাবি মায়ের হাসি
তবু মন ভাবে নাকি হয় অভিলাষি
কেউ জানে না কাঁদি একা কেউ বোঝে না
এই গানে সব ভালবাসা তোমায় দিলাম মা
মা আমার মা।
কোন জগতে দেখলে তোমায়
ভুলে যাই ভুলে যাই সব যাতনা
মা আমার মা।
মা জননী
মা যে আমার পূর্নিমা চাঁদ
সকল সুখের আলো,
মা যে আমার এই পৃথিবীর
সবার চেয়ে ভালো।।
দুঃখের দিনে কেউ যখনি
দেয়না আমায় দেখা,
মা জননী তখন আমায়
থাকতে না দেয় একা।।
ভাল খাবার খায়না নিজে
দেয় আমাকে খেতে,
খোদার হাতে সঁপে আমায়
বাইরে কোথাও যেতে।।
বাইরে গিয়ে ফিরতে ঘরে
দেরি যখন হয়
মা যে আমার রাত গভীরেও
একলা বসে রয়।।
মা গো আমি পারবনা শোধ
করতে তোমার ঋন,
আমায় ক্ষমা করো মা গো
রোজ হাশরের দিন।।
সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০১৬
শুধু মা নেই, শুধু মা নেই
মনির খান
এই সেই ঘর এই সেই খাট
বিছানার পাশে আছে পানের বাটা
চশমাটা পড়ে আছে পাশেই
শুধু মা নেই, শুধু মা নেই।
দরজাটা খুলতেই খেয়ে যাই ধোঁকা
মা বুঝি বলছেই এলি নাকি খোকা
বুকের ভেতরটা নড়ে চড়ে ওঠে
চোখ বেয়ে জল নেমে আসে
শুধু মা নেই, শুধু মা নেই।
জানি ফিরে পাব না হারানো তিথি
মা শুধু আজ তাই ফ্রেমে বাধা স্মৃতি
মায়ের ছবি ওই ফ্রেমে বাঁধানো
আমার দিকেই চেয়ে আছে
শুধু মা নেই, শুধু মা নেই;
এই সেই ঘর...............
এই সেই খাট ......
বিছানার পাশে আছে পানের বাটা
চশমাটা পড়ে আছে পাশেই
শুধু "মা" নেই, শুধু "মা" নেই।
Click Here To Hear This Song
বৃহস্পতিবার, ৪ আগস্ট, ২০১৬
Your Mother
Yusuf Islam
Who should I give my love to?
My respect and my honour to
Who should I pay good mind to?
After Allah
And Rasulullah
My respect and my honour to
Who should I pay good mind to?
After Allah
And Rasulullah
Comes your mother
Who next? Your mother
Who next? Your mother
And then your father
Who next? Your mother
Who next? Your mother
And then your father
Cause who used to hold you
And clean you and clothe you
Who used to feed you?
And always be with you
When you were sick
Stay up all night
Holding you tight
That's right no other
My mother
And clean you and clothe you
Who used to feed you?
And always be with you
When you were sick
Stay up all night
Holding you tight
That's right no other
My mother
Who should I take good care of?
Giving all my love
Who should I think the most of?
After Allah
And Rasulullah
Giving all my love
Who should I think the most of?
After Allah
And Rasulullah
Comes your mother
Who next? Your mother
Who next? Your mother
And then your father
Who next? Your mother
Who next? Your mother
And then your father
Cause who used to hear you Before you could talk
Who used to hold you?
Before you could walk
And when you fell who picked you up
Clean your cut
No one but your mother
My mother
Who used to hold you?
Before you could walk
And when you fell who picked you up
Clean your cut
No one but your mother
My mother
Who should I stay right close to?
Listen most to
Never say no to
After Allah
And Rasulullah
Listen most to
Never say no to
After Allah
And Rasulullah
Comes your mother
Who next?Your mother
Who next?Your mother
And then your father
Who next?Your mother
Who next?Your mother
And then your father
Cause who used to hug you
And buy you new clothes
Comb your hair
And blow your nose
And when you cry
Who wiped your tears?
Knows your fears
Who really cares?
And buy you new clothes
Comb your hair
And blow your nose
And when you cry
Who wiped your tears?
Knows your fears
Who really cares?
My mother
Say Alhamdulillah
Thank you Allah
Thank you Allah
For my mother.
Thank you Allah
Thank you Allah
For my mother.
রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০১৬
যখন আমি শিশু ছিলাম মায়ের কোলে ছিলো বাড়িঘর
যখন আমি শিশু ছিলাম মায়ের কোলে ছিলো বাড়িঘর
আমি কাঁদলে কেঁপে উঠতো জননীর অন্তর।।
হাসতাম যখন মধুর হাসি
মায়ের হৃদয় উঠতো তখন খুশিতে ভরে
আমার যখন অসুখ হতো
মা জননী জেগে রইতো সারা রাত্রি ধরে
আমার জন্যে মায়ের অন্তর করিতো ধরফর।।
মা জননী স্নেহের সাগর
দুনিয়াতে এত আদর কে করিতে পারে
মা হারা সন্তানে বলে
বুক ভেসে যায় চোখের জলে, জল তো শুকায় না রে
মায়ের মত করে কেউ তো করে না আদর।।
শিল্পীঃ সাহস মোস্তাফিজ
সুরকারঃ এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান
গীতিকারঃ এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান
আমি কাঁদলে কেঁপে উঠতো জননীর অন্তর।।
হাসতাম যখন মধুর হাসি
মায়ের হৃদয় উঠতো তখন খুশিতে ভরে
আমার যখন অসুখ হতো
মা জননী জেগে রইতো সারা রাত্রি ধরে
আমার জন্যে মায়ের অন্তর করিতো ধরফর।।
মা জননী স্নেহের সাগর
দুনিয়াতে এত আদর কে করিতে পারে
মা হারা সন্তানে বলে
বুক ভেসে যায় চোখের জলে, জল তো শুকায় না রে
মায়ের মত করে কেউ তো করে না আদর।।
শিল্পীঃ সাহস মোস্তাফিজ
সুরকারঃ এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান
গীতিকারঃ এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান
মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০১৬
মাকে মনে পড়ে
প্রথমবারের মতো ছেলে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৭ রেসকোর্সের সরকারি বাড়ি সফরে এসেছিলেন মা হিরাবেন। তার বয়স এখন ৯৫ বছর। নরেন্দ্র মোদি হুইল চেয়ারে বসিয়ে মাকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখিয়েছেন সরকারি ওই বাড়িটির আনাচে-কানাচে। নিজেই মায়ের হুইল চেয়ার ঠেলে ঠেলে দেখিয়েছেন বাগানে ফুল ফুটে আছে। পত্রপল্লবে শোভিত বাড়ি। মা হিরাবেন ফিরে গেছেন গুজরাটের বাড়িতে। ফলে নষ্টালজিয়া ঘিরে ধরেছে মোদিকে। তিনি মায়ের সঙ্গে তোলা ছবি পোস্ট করে দিয়েছেন সামাজিক মিডিয়ায়। রোববার সন্ধ্যায় পোস্ট করার পর সেই ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। ওই পোস্টে নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, আমার মা ফিরে গেছেন গুজরাটে। অনেক দিন পর তার সঙ্গে খুব ভাল সময় কাটালাম। এটা ছিল রেস কোর্স রোডের বাসায় তার প্রথম সফর।
এ লেখার সঙ্গে মোদি যোগ করে দিয়েছেন মায়ের সঙ্গে তার তিনটি ছবি। তার একটিতে দেখা যায়, মা হিরাবেন বসে আছেন একটি হুইল চেয়ারে। একটি ধূসর টি শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা নরেন্দ্র মোদি সেই হুইল চেয়ার ঠেলে ঠেলে মাকে দেখাচ্ছেন তার সরকারি বাড়ি। আরেকটি ছবিতে দেখা যায়, মায়ের সঙ্গে তিনি বসে আছেন ঘরের বাইরে। এ সময় মাকে গ্লাসে করে কিছু দিচ্ছেন। উল্লেখ্য, উত্তর গুজরাটের মেহসানা জেলায় একটি ছোট্ট শহর ভাদনগরে পূর্ব পুরুষের বাড়িতে বসবাস করেন হিরাবেন।
রবিবার, ৮ মে, ২০১৬
মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৬
মাগো তোর কান্না আমি
শিল্পীঃ রুনা লায়লা
অ্যালবামঃ আগুন
গীতিকারঃ আহমেদ জামান চৌধুরী
মাগো তোর কান্না আমি সইতে পারি না
দোহায় মা আমার লাইগা আর কানদিস না।।
মায়ের চোখে কান্না এলে
ছেলের খুশি যায় গো চলে
সব ব্যাথা মা সহে যে তোর কান্না সহে না।।
খুজতে গিয়ে ছেলের খুশি
হারিয়ে গেছে মায়ের হাসি
মায়ের চোখের পানির দামে খুশি নিব না।।
ও আল্লাহ……. আল্লাহ তুমি আছ কোথায়
দুঃখী জনের তুমি সহায়
আমার ডাকে দাও গো সাড়া নীরব থেকো না
আমার মায়ের কান্না আমি সইতে পারি না
দোহায় ও আল্লাহ তুমি নীরব থেকো না।
তোমার দয়ার এত সুনাম
তবু আমি এতিম হলাম
আমার মত এতিম আল্লাহ কাউকে করো না।
শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৬
কত ভালবাসি
- - কামিনী রায়
জড়ায়ে মায়ের গলা শিশু কহে আসি,-
“মা, তোমারে কত ভালোবাসি!”
“কত ভালবাস ধন?” জননী শুধায়।
“এ-ত।” বলি দুই হাত প্রসারি’ দেখায়।
“তুমি মা আমারে ভালবাস কতখানি?”
মা বলেন “মাপ তার আমি নাহি জানি।”
“তবু কতখানি, বল।”
“যতখানি ধরে
তোমার মায়ের বুকে।”
“নহে তার পরে?”
“তার বাড়া ভালবাসা পারি না বাসিতে।”
“আমি পারি।” বলে শিশু হাসিতে হাসিতে!
মনে-পড়া
-
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মাকে আমার পড়ে না মনে।
শুধু কখন খেলতে গিয়ে হঠাৎ অকারণে
একটা কি সুর গুনগুনিয়ে কানে আমার বাজে,
মায়ের কথা মিলায় যেন আমার খেলার মাঝে।
মা বুঝি গান গাইত আমার দোলনা ঠেলে ঠেলে-
মা গিয়েছে, যেতে যেতে গানটি গেছে ফেলে।
মাকে আমার পড়েনা মনে।
শুধু যখন আশ্বিনেতে ভোরে শিউলিবনে
শিশির-ভেজা হাওয়া বেয়ে ফুলের গন্ধ আসে
তখন কেন মায়ের কথা আমার মনে ভাসে।
কবে বুঝি আনত মা সেই ফুলের সাজি বয়ে-
পূজোর গন্ধ আসে যে তাই মায়ের গন্ধ হয়ে।
মাকে আমার পড়ে না মনে।
শুধু যখন বসি গিয়ে শোবার ঘরের কোণে,
জানলা থেকে তাকাই দূরে নীল আকাশের দিকে-
মনে হয় মা আমার পানে চাইছে অনিমিখে।
কোলের পরে ধরে কবে দেখত আমায় চেয়ে,
সেই চাউনি রেখে গেছে সারা আকাশ ছেয়ে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)