সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৭

কেমন আছি আমি জানতে চেয়ো না



- আজম খান 



কেমন আছি আমি
জানতে চেয়ো না
ভালো থেকো তুমি
এই কামনা
যদি মনে পড়ে
এই গান শুনে
তুমি কেঁদো না

কার আকাশে
জ্বলছো তারা হয়ে
কার আদরে
লুকিয়েছো কোন বুকে
যদি মনে পড়ে
এই গান শুনে
তুমি কেঁদো না

কোন আবীরে
রাঙালে নিজেকে
ধূসরতা আজ
আমার দুচোখে
যদি মনে পড়ে
এই গান শুনে
তুমি কেঁদো না

kemon achi ami jante

শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৭

সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা

 

মেলায় যাইরে, মেলায় যাইরে

  মাকসুদুল হক, ব্যান্ডঃ ফিডব্যাক


জেগেছে বাঙ্গালির ঘরে ঘরে এ কি মাতন দোলা

জেগেছে সুরেরই তালে তালে হৃদয় মাতন দোলা

বছর ঘুরে এলো আরেক প্রভাত নিয়ে

ফিরে এলো সুরের মঞ্জুরী

পলাশ শিমুল গাছে লেগেছে আগুন

এ বুঝি বৈশাখ এলেই শুনি



মেলায় যাইরে মেলায় যাইরে

বাসন্তী রঙ শাড়ি পড়ে ললনারা হেটে যায়

ঐ বখাটে ছেলেদের ভিড়ে ললনাদের রেহাই নাই

মেলায় যাই রে মেলায় যাই রে



জেগেছে রমণীর খোপাতে বেলী ফুলের মালা

ভিনদেশী সুগন্ধী মেখে আজ প্রেমের কথা বলা

রমনা বটমূলে গান থেমে গেলে

প্রখর রোদে এ যেন মিছিল চলে

ঢাকার রাজপথে রঙের মেলায়

এ বুঝি বৈশাখ এলেই শুনি...
মেলায় যাইরে মেলায় যাইরে

বাসন্তী রঙ শাড়ি পড়ে ললনারা হেটে যায়

ঐ বখাটে ছেলেদের ভিড়ে ললনাদের রেহাই নাই

মেলায় যাই রে মেলায় যাই রে

Melay Jaire


বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৭

ThoughtFilm " BIVED " by Mabrur Rashid Bannah | Tahsan Khan | Shamim | ...

পহেলা বৈশাখে ইলিশ নয়

পহেলা বৈশাখের সঙ্গে পান্তা-ইলিশের কোনও সম্পর্ক নেই। বাংলাদেশের লেখক ও চিন্তকরা জানান, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের দিক দিয়ে বৈশাখ উদযাপনের সঙ্গে এই খাবার দু’টির কোনও যুক্ততা খুঁজে পাননি তারা। তাদের মতে, বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হতে ব্যবসায়ীরা শহুরে নাগরিকদের কাছে পান্তা-ইলিশকে বাঙালি সংস্কৃতির অংশ হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করছে।

Source: Tree For Mankind

বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৭

O2: এবার যাচ্ছি গৌরীপুর ২০০০ গাছ নিয়ে

O2: এবার যাচ্ছি গৌরীপুর ২০০০ গাছ নিয়ে: Bijoy 71 ময়মনসিংহ জেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার পূর্বে গৌরীপুর উপজেলা সদর অবস্থিত। জেলা সদরের সাথে রেল লাইন এবং সড়ক পথ উভয় মাধ্যমে যোগা...

Facebook.com/treeformankind 
http://treeformankind.blogspot.com/

 

কালের পুঁথি


শিল্পীঃ দিলরুবা খান

ওরে দিন চলে যায় ডিসকো মেলায়,
হারাইয়াছে ধুতি।
কালের লিখন পড়ছে দেখ গেরাম বাংলার পুঁথি।
ওরে দিন ফিরে আয়…
ওরে দিন ফিরে আয়, হারিয়ে যাই,
পুঁথি পড়ার দিনে
ছেড়ে হিন্দি ছবি সিরিয়াল সস্তা বিনোদনে।
শোন বাংলার পুঁথি…
শোন বাংলার পুঁথি মনে গাথি,
সুরে সুরে গাও,
মন যমুনায় ভাসাইয়া দাও প্রেমের ঘাটের নাও।
শোন দেশের কথা…
শোন দেশের কথা দশের ব্যাথা,
বাংলার গানে গানে,
জীবন নামের তরী ভাসুক মধুর কলতানে।
চল মূলে ফিরি…
চলো মূলে ফিরি নয় আর দেরি,
সবার সুখে দুখে,
মনে যা মুখেও তাই বলি অন্তর মুখে।
হই মানুষ আবার…
হই মানুষ আবার ফুলের খামার,
ফলের করি চাষ।
মিলেমিশে করি সবাই বাংলায় বসবাস।
গাই জীবনের গান…
গাই জীবনের গান কৃষকের ধান,
গোয়াল ভরা গরু,
আঁচল ভরা ভাঁজা খই হাতে চিড়ার নাড়ু।
ও সেই বিকেল বেলা…
ও সেই বিকেল বেলা হা ডু ডু খেলা,
সন্ধ্যা বেলার হাটে,
কবি গানের আসর দেখ ভরা নদীর ঘাটে।
বাজে দু’তারাটা…
বাজে দু’তারা টা পানের বাটা,
দাদী নানীর হাতে,
ঢোলের তালে ময়ূর নাচে সারা গাও একসাথে।
আজকে পুঁথির আসর…
আজকে পুঁথির আসর ফুলের বাসর,
আনন্দ সব ঘরে,
সময় নায়ে চড়ে আবার অতীতে যাই ফিরে।
আমরা অতীতে যাই ফিরে…

আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি

রবীন্দ্র সংগীত
 
আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি
তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী !
ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে !
তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে।।
ডান হাতে তোর খড়্গ জ্বলে, বাঁ হাত করে শঙ্কাহরণ,
দুই নয়নে স্নেহের হাসি, ললাটনেত্র আগুনবরণ।
ওগো মা, তোমার কী মুরতি আজি দেখি রে!
তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে।।
তোমার মুক্তকেশের পুঞ্জ মেঘে লুকায় অশনি
তোমার আঁচল ঝলে আকাশতলে রৌদ্রবসনী!
ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে!
তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে।।
যখন অনাদরে চাই নি মুখে ভেবেছিলেম দুঃখিনী মা
আছে ভাঙা ঘরে একলা পড়ে, দুখের বুঝি নাইকো সীমা।
কোথা সে তোর দরিদ্র বেশ, কোথা সে তোর মলিন হাসি–
আকাশে আজ ছড়িয়ে গেল ওই চরণের দীপ্তিরাশি !
ওগো মা, তোমার কী মুরতি আজি দেখি রে!
তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে ।।
আজি দুখের রাতে সুখের স্রোতে ভাসাও ধরণী–
তোমার অভয় বাজে হৃদয়মাঝে হৃদয়হরণী!
ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে !
তোমার দুয়ার আজি খুলে সোনার মন্দিরে।।

ওমা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো

কাজী নজরুল ইসলাম

ওমা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো
আমি কেন অন্ধ মাগো দেখি শুধু কালো॥
মা সর্বলোকে শক্তি ফিরিস নাচি
ওমা আমি কেন পঙ্গু হয়ে আছি
ওমা ছেলে কেন মন্দ হল জননী যার ভালো॥
তুই নিত্য মহা প্রসাদ বিলাস কৃপার দুয়ার খুলি
চির শুন্য রইল কেন আমার ভিক্ষা ঝুলি।
বিন্দু বারি পেলাম না মা সিন্ধুজলে রয়ে
মা ও তোর চোখের কাছে পড়ে আছি চোখের বালি হয়ে
মোর জীবন্মৃত এই দেহে মা চিতার আগুন জ্বালো॥

মাগো মা ওগো মা আমারে বানাইলি তুই

শিল্পীঃ মোঃ খুরশিদ আলম
ছায়াছবি: সমাধি
বছরঃ ১৯৭৮


মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।।
আমি দুনিয়া ছাড়ি যেতে পারি
তোকে আমি ছাড়বো না
ওমা তোকে আমি ছাড়বো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।
জন্ম নিলাম তোবই কোলে
স্নেহ মায়ায় রাখলি আমায় বুকে তুলে
মা…………গো………… মা
জন্ম নিলাম তোবই কোলে
স্নেহ মায়ায় রাখলি আমায় বুকে তুলে
তোকে কাছে পেলে যাই যে ভুলে
মনের যত যন্ত্রনা
আমার মনের যত যন্ত্রনা
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা
পারবি না তুই ফাঁকি দিতে
যেখানে যাস হবে আমায় সংগে নিতে
মা…………গো………… মা
পারবি না তুই ফাঁকি দিতে
যেখানে যাস হবে আমায় সংগে নিতে
আমি তোর পাশে ঠাই যদি পাই
মরনেরে ভয় করবো না।
আমি মরনে ভয় করবো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।।
আমি দুনিয়া ছাড়ি যেতে পারি
তোকে আমি ছাড়বো না
ওমা তোকে আমি ছাড়বো না
মাগো মা ওগো মা
আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা।

যাবো এবার যাবো


শিল্পীঃ সায়ান
অ্যালবামঃ আবার তাকিয়ে দ্যাখ
সুরকারঃ সায়ান
গীতিকারঃ সায়ান

যাবো এবার যাবো আমি ঘরে ফিরে যাবো
আমি মায়ের কোলে গিয়ে এবার ক্ষমা চাবো
ভুল করেছে মা তোমার ভীষণ বোকা ছেলে
তোমার দেয়া সুখ খুঁজেছে আর কারো আঁচলে
আমি মায়ের কাছে ক’বো… আমি তারই সাথে র’বো
যা খুশী দাও কঠিন সাজা মাথা পেতে ল’বো
শুনছো তুমি মা’গো… আমি নষ্ট তোমার ছেলে
আচ্ছা করে বকে আবার নাও না কোলে তুলে
ভুল করেছি মা… আমায় দেবে কি ক্ষমা ?
তোমার ধুলায় আমার জীবন লুটিয়ে দেবো মা
আমি মায়ের কাছে যাবো…
তাকে জড়িয়ে ধরে র’বো
তার শেখানো ছোট্টবেলার গান তাকে শোনাবো
উঁচু উঁচু স্বপ্ন মরীচিকার পিছে ঘুরে
চলে এলাম তোমায় ছেড়ে দূরে অনেক দূরে
ঝল্‌মলে সেই ভুল খেয়েছে জীবন কুরে কুরে
মা’গো আমি বলছি তোমায় জবাবদিহির সুরে
ঝক্‌ঝকে আর তক্‌তকে এই জাঁকজমকের দেশে
থাক্‌ তোরা থাক্‌ স্বপ্নগুলো তুমুল ভালোবেসে
স্বপ্ন তোদের সত্যি হবে হঠাৎ রাতারাতি
জ্বলবে তোদের জীবন জুড়ে হাজার টাকার বাতি
আমার মায়ের উঠোন জুড়ে চাঁদের আলো খেলা করে
সেই জোছনায় ঝিঁঝিঁর ডাকে জোনাকিরা আসর করে
আমি সেই আসরে যাবো সারা রাত্রি জেগে র’বো
ভোরের বেলার পাখী হয়ে সূর্যকে শোনাবো
আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নগুলো এই আকাশেই থাক
বুকের ভিতর শুনছি আমার সেই আকাশের ডাক
ডাকছে আমায় রবীন্দ্রনাথ সেই আকাশটা জুড়ে
থাকলে কারো বুকের পাটা রাখ্‌না আমায় ধরে
চাই না আমার জীবন সোনায় মোড়া আগাগোড়া
ঝল্‌সে যাওয়া সুখের চাদর জড়িয়ে ঘুমোস্‌ তোরা
বলবো না তো কোনদিনও আসিস্‌ আমার ঘরে
আমার মায়ের উঠোন শেষে নোংরা হবে পরে
ধুলো মেখে সারা গায়ে খেলা করে মেঘ পথের ধারে
সূর্য উঠে বক্‌লে পরে দামাল মেঘের দল ফেরে ঘরে
আমি ছোট্ট প্রজাপতি হয়ে ফুলের প’রে র’বো
যাবার বেলা দুষ্টু মেঘের কানে কানে ক’বো

চল বদলে যাই


শিল্পীঃ আইয়ূব বাচ্চু
অ্যালবামঃ ফেরারী মন

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই আমি কেন তোমাকে দুঃখ দিলেম
কেমন করে এত অচেনা হলে তুমি
কিভাবে এত বদলে গেছি এই আমি
ও বুকের সব কষ্ট দু’হাতে সরিয়ে
চল বদলে যাই
তুমি কেন বোঝ না তোমাকে ছাড়া আমি অসহায়
আমার সবটুকু ভালবাসা তোমায় ঘিরে
আমার অপরাধ ছিল যতটুকু তোমার কাছে
তুমি ক্ষমা করে দিও আমায়
কত রাত আমি কেঁদেছি
বুকের গভীরে কষ্ট নিয়ে
শূন্যতায় ডুবে গেছি আমি
আমাকে তুমি ফিরিয়ে নাও
তুমি কেন বোঝ না…
যতবার ভেবেছি ভুলে যাব
তারও বেশি মনে যায়
ফেলে আসে সেই সব দিনগুলো
ভুলে যেতে আমি পারি না
তুমি কেন বোঝ না…।।

এক বুক জ্বালা নিয়ে বন্ধু তুমি


শিল্পীঃ মোঃ আব্দুল জব্বার
গীতিকারঃ আহমদ জামান চৌধুরী
ছায়াছবি : মাস্তান

 এক বুক জ্বালা নিয়ে বন্ধু তুমি
কেন একা বয়ে বেড়াও
আমায় যদি তুমি বন্ধু মান
কিছু জ্বালা আমায় দাও।।
ছিলাম কোথায় আমি
বলো তুমি কোথায় ছিলে।
এক পলকের দেখায়
দূর থেকে কাছে এলে
মনের টানে যদি আপন হলে
মন কেন লুকোতে চাও
আমায় যদি তুমি বন্ধু মান
কিছু জ্বালা আমায় দাও।।
কথা দিলাম বন্ধু
সাথী হয়ে রইবো পাশে।
তোমার তরে যদি
মরতে হয় মরব হেসে
বন্ধুর বাধনে আজ তুমি
আমায় বেধে নাও
আমায় যদি তুমি বন্ধু মান
কিছু জ্বালা আমায় দাও।।

কিছু ভুল ছিল তোমার

শিল্পীঃ জেমস
অ্যালবামঃ দাগ থেকে যায়

কিছু ভুল ছিল তোমার, কিছু আমার
তুমি করোনি স্বীকার বন্ধু, আমি করেছি
একসাথে চলতে, কথা বলতে
কত ভুল বোঝাবুঝি হয় স্বাভাবিক, তুমি বোঝনি।
যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী
আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।
যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী
আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।
এই ছন্নছাড়া অগোছালো জীবনে
কেন এসেছিলে সব সাজাতে, হায় কে জানে,
সব গড়েছ তুমি, আবার ভেঙ্গেছ নিজেই
রেখে গেছ বিস্মৃতির অবগাহনে
যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী
আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।
যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী
আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।

kisu vul chilo tomar
 

ও দ্যাশে মোবাইল এসেছে

ভবের বাড়ি

কথা ও সুর ঃ কিশোর পলাশ

আমার জীবন হইল ভবের বাড়ি
দুঃখ নামের দিলা গাড়ি
জংসনে জংসনে গাড়ি থেমে থেমে যায়
যার আছে যত বেশী
তারে দাও তত খুশি
অপার হয়ে বসে আছি
শূন্যেরি খেলায় ।
ও বিধি তোমার কি দয়া মায়া নাই ।।
সুখেরই আশা যত
দিয়ে গেছে ফাঁকি
তুমি দয়াল শেষ ভরসা
কি আর আছে বাকি
দুঃখের অনলে পুড়ে ষোল আনাই ছাই ।
কত রঙ্গের মানুষ ভবে
কত রঙ্গের পাখি
আমারে নিঃস্ব কইরা
দুঃখ দিলা সাথী
তবু আমি পথ চলিলাম তোমারি আশায় ।

একাকী মন আজ নীরবে


শিল্পীঃ বালাম
অ্যালবামঃ বালাম-২

একাকী মন আজ নীরবে
বিবাগী তোমার অনুভবে
ফেরারী প্রেম খোঁজে ঠিকানা
আকাশে মেঘ মানে বোঝো কিনা
বিরহ নীলে নীলে বাঁধে বাসা
অজানা ব্যথায়
অধরা তারাগুলো কাঁদে বেদনায়
খেয়ালী তুমি কোথায়
দিনের আলোর শেষে
যখন রাত নামে
তোমাকেই খুঁজে পাই
আঁধারের শিরোনামে
বিরহ নীলে নীলে বাঁধে বাসা
অজানা ব্যথায়
অধরা তারাগুলো কাঁদে বেদনায়
খেয়ালী তুমি কোথায়
নিথর চোখের কোনে
অথৈ শুন্যতা
ভাবনার বন্দরে
চাঁদ জাগে অপূর্ণতায়
বিরহ নীলে নীলে বাঁধে বাসা
অজানা ব্যথায়
অধরা তারাগুলো কাদে বেদনায়
খেয়ালী তুমি কোথায়
একাকী মন আজ নীরবে
বিবাগী তোমার অনুভবে
ফেরারী প্রেম খোঁজে ঠিকানা
আকাশে মেঘ মানে বোঝো কিনা
বিরহ নীলে নীলে বাঁধে বাসা
অজানা ব্যথায়
অধরা তারাগুলো কাঁদে বেদনায়
খেয়ালী তুমি কোথায়
 ekaki mon aj nirobe

গানটি শুনতে ক্লিক করুন

ও শ্যাম রে তোমার সনে


শিল্পীঃ সেলিম চৌধুরী

গীতিকারঃ দীনহীন


ও শ্যাম রে তোমার সনে
একেলা পাইয়াছি রে শ্যাম
এই নিঠুর বনে
আজ পাশা খেলবো রে শ্যাম

একেলা পাইয়াছি হেতা পলাইয়া যাবে কোথায় ।।
চৌদিকে ঘিরিয়ারে রাখবো ।।
সব সখি সনে
আজ পাশা খেলবো রে শ্যাম

আতর গোলাপ চন্দন মারো বন্ধের গায় ।।
ছিটাইয়া দাও ছোঁয়া চন্দন ।।
ঐ রাঙ্গা চরণে
আজ পাশা খেলবো রে শ্যাম

দীনহীন আর যাবে কোথায়
বন্ধের চরণ বিহনে ।।
রাঙ্গা চরণ মাথায় নিয়া দীন হীন কান্দে ।।
আজ পাশা খেলবো রে শ্যাম

ও শ্যাম রে তোমার সনে
একেলা পাইয়াছি রে শ্যাম
এই নিঠুর বনে
আজ পাশা খেলবো রে শ্যাম
aj pasha khelbo re sham

Click to Hear

দীনহীন
বাউল কবি ও শিল্পী।

মহাকবি সৈয়দ সুলতান, কোরেশী মাগন, প্রমুখের অধঃস্তন বংশধর সৈয়দ আব্দুন নুর হোসেনী চিশতী যিনি দীনহীন নামে পরিচিত। ১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দে হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাটে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশব থেকে তিনি বাউল গান এবং বাউল ভাবাদর্শে উদ্বুদ্ধ হন। তিনি চৈতন্যদের, লালন, শীতালং শাহ, কিংবা হাসন রাজার ভাব-দর্শন দ্বারা প্রভাবিত হয়ে, বহু গান রচনা করেন। তাঁর জীবদ্দশাতেই সিলেট অঞ্চলে জনপ্রিয় বাউল কবি এবং শিল্পী হিসেবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। এ পর্যন্ত তাঁর রচিত পাঁচশত গানের সন্ধান মিলেছে। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে 'দীনহীন সঙ্গীত' নামে তাঁর ১টি গানের সংকলন প্রকাশিত হয়।
১৯২০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।


১৯৯৪ সালে হুমায়ূন আহমেদের টেলিভিশন নাটক 'ওয়াইজা বোর্ড' -এ সেলিম চৌধুরী গেয়েছিলেন 'আজ পাশা খেলব রে শ্যাম'। কিছু কিছু গান জনপ্রিয় করবার পিছনের কারিগর ছিলেন হুমায়ূন আহমেদে।

বিনম্র শ্রদ্ধা রইল। (ইন্টারনেট)

বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৭

আমার মনের ঘরে একটু একটু করে

F.A Sumon & Suhana Dewan
Lyric: Sathi Akhter
Tune & Music: F.A Sumon 

আমার মনের ঘরে 
একটু একটু করে 
ভালবাসার ঘর বুনেছি 
রঙিনস্বপ্ন দিয়ে 
যেমন করে পাখি বাধে 
নিজের সুখের ঘর 
সুতো ছাড়া গুনোই বুনা 
ভার ভালবাসার ঘর ।

আমার মনের ঘরে 
একটু একটু করে ।
যেমন করে চাদের বুকে
লুকিয়ে থাকে তারা
দেখতে যেন কেউনা পারে
ঐ না চাদ ছাড়া 

ও ও ও আমার মনের ঘরে 
একটু একটু করে 

যেমন করে ঝিনুক মাঝে
লুকিয়ে থাকে  মুক্তো
তেমনি করে আমার হৃদয়
তোমার সাথে যুক্ত

আমার মনের ঘরে 
একটু একটু করে 
ভালবাসার ঘর বুনেছি 
রঙিনস্বপ্ন দিয়ে 

amar moner ghore

Click to Hear

 


বুধবার, ৫ এপ্রিল, ২০১৭

আপনিও আসুন আমাদের গাছ উৎসবে

আপনারাও আসুন  Tree for Mankind এর সাথে আপনাদের বয়সের সমান সংখ্যক গাছ নিয়ে আমাদের গাছ উৎসবে।আপনি আপনার নিজের জায়গায় গাছ লাগান কিংবা আমাদেরকে আপনার গাছ উপহার দিতে পারেন, কিংবা আপনার এলাকায় গাছ উৎসবের আয়োজন করে আমাদের জানাতে পারেন আমরা গাছ নিয়ে উপস্থিত হবো নির্দিষ্ট সময়ে।  


গাছ আমাদের পরম বন্ধু। গাছ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, পরিবেশ দূষণ ও আবহাওয়ার ভারসাম্য রক্ষা করে, আমাদের বাঁচার জন্য গাছ ভাল আবহাওয়া বজায় রাখে, বৃষ্টিপাত ঘটায়, বাতাসকে সজীব রাখে, তাপ শোষণ করে মরু হাওয়া থেকে দেশকে রক্ষা করে।তাছাড়া গাছ পরোক্ষভাবে মাটির উর্বরতা শক্তি বাড়ায়, মাটির গঠন উন্নত করে, ফলে ভূমি ক্ষয়রোধ হয় এবং ভূগর্ভস্থ পানির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এক কথায় মানব কল্যাণে গাছের অবদানের শেষ নেই।
facebook.com/treeformankind

treeformankind.org





গাছপালা দ্বারা একটি দেশের আবহাওয়া নিয়ন্ত্রিত হয়। বৃষ্টিপাতের সহায়তা করতেও গাছ অপরিহার্য। স্পঞ্জ যেভাবে পানি ধরে রাখে গাছও সেভাবে মাটির ভিতরের পানিকে ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে বৃক্ষের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। একটি পূর্ণ বয়স্ক আম বা কাঁঠাল গাছ গ্রীষ্মের তপ্ত দুপুরে ১০০ গ্যালনের মতো পানি প্রস্বেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাতাসে ছেড়ে দেয়। এর ফলে চারপাশের তাপমাত্রা কমে আসে যা এয়ারকুলারে ৪-৫টি ঘরের শীতলকরণের সমান। ঝড়-তুফান, বন্যা-খরা ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব হতে দেশের লোকজন, পশুপাখি ও ঘর-বাড়ি রক্ষা করতে বৃক্ষরাজির অবদান সর্বজন স্বীকৃত। একটি পূর্ণ বয়স্ক আম, জাম বা কাঁঠাল গাছ তার চারপাশে ৭৫ ভাগ বাতাসের বেগ কমাতে সাহায্য করে। আর সে গাছের উচ্চতার ২০ গুণ দূরে ২০ ভাগ গতি কমাতে পারে।
কাজেই আসুন, আর দেরী না করে নিজের প্রয়োজন, জাতীয় স্বার্থে ও দেশের কল্যাণে এবং আমাদের অস্তিত্ব রক্ষায় বসতবাড়ির আশেপাশে পতিত জায়গায়, পুকুর পাড়ে, রাস্তার পাশে, খাল, নদীর ধারে, রেললাইন ও বাঁধের পাশে, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস, আদালত, কল-কারখানা, মসজিদ-মন্দির এবং হাসপাতাল প্রাঙ্গণে যেখানেই খালি জায়গা রয়েছে সেখানেই বনজ, ফলদ এবং ঔষধি গাছের চারা বেশি করে লাগাই, তাদের যত্ন করি। এতে একদিকে যেমন দেশ বৃক্ষ সম্পদ বৃদ্ধি পাবে, তেমনি পরিবেশ সুষ্ঠু ও নির্মল হবে।